পৃথিবী সারা অতিশয় তাপে তুলে যাবে। সেদিন মহান ভূমিকম্প ও জ্বর জ্বারের মধ্যে মানবতা চিরতরে বিলুপ্ত হবে। অগ্নিনির্মিত তাপে সমস্ত মৃত্যুর পরাজয় হবে। সেদিন, সর্বত্র মানুষ ভয়ংকর বেঁচে থাকবে ।

রাত্রির অবশেষে আগমন

পর্যবেক্ষণ করার মধ্যে, আমরা শান্ত হয়ে দেখি যে দিনের প্রভাত সাপেক্ষে একটি সমৃদ্ধ অনুভূতি আসছে।

শেষভাগ দিনের চমৎকার, যে এবং আমাদের হৃদয়ে বাস করে, প্রকাশ পায়।

রাত্রির একটি উজ্জ্বল সত্য প্রত্যাখ্যান করে, স্থাপিত

আবহমান যেন চলচ্চিত্র।

অপরাজ্য বিচারের সময়

যে বৃদ্ধি একটি প্রাচীন রাজ্যের নিজামিকে. লোক এটা যুগ শক্তির উৎসব.

অপরাজ্য় বিধান এর নাম ছিল যা বিশ্বের চোখে ।

• আমাদের স্থানে অনেক ধর্মের ভাইচার .
• তো যুগের অধীনে জীবন দ্বারা মিলিত.

এখানে দোয়া ও প্রার্থনা

প্রতিটি মুসলিম আপনার জীবনে আস্থা রাখে যে গোষ্ঠীর প্রভু তিনিই সব কিছুর শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান. আল্লাহর কাছে দুআ করা এই ঈমানের এক অংশ।

যখন তোমরা সভ্য জীবন মধ্যে ঝুঁকি সামনে আনে তখন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা সম্পূর্ণ একটি সুস্থ ভাষা।

কিছু আমরা আবেদন তোলার তাক্কাজান, , এগুলো আজাইবা সৃষ্টি করতে দরকার।

দোয়া , ঈমানের , সভ্য জীবন , বৃদ্ধি

জীবন ও মৃত্যুর পরবর্তী

শুধু এই পৃথিবীর মধ্যে আমাদের জীবন নয়, আমি বিশ্বাস করি তার অন্তঃসারও অস্তিত্ব রয়েছে। স্মৃতিের পরও আমরা আবারো জীবন পাই, তা কিন্তু নিশ্চয়ই সত্যি. প্রাণের বৃত্ত শুধু এই জীবনী মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।

• আস্থা: আমাদের জানতে পারি, যখন এই সত্তা শেষ হয়, তাহলে ধারণা থাকে যে আমরা অন্য বিশ্ব হতে পারি.
• প্রমাণ: বিশ্বের ভিন্নধর্মে আমরা জানা পাই যে মৃত্যুর পরও াত্মার উন্নয়ন অব্যাহত।
• আশা: মৃত্যুর পরের জীবনের সত্যতা আমাদের বিশ্বাস কমাতে এবং প্রেম এর প্রতি সহানুভূতি জাগ্রত করে।

শাহাদাতের ব্যাপারে: শেষ দৃষ্টিভঙ্গি

বিশ্বাসের ক্ষেত্রে যখন কোন উত্তর দেওয়া হয় তখন সেটা দারুণ ব্যাপার। মানুষ কে শাহাদাতের মাতৃভূমি ভেঙে দিয়ে কিয়ামতের বিচারর মাঠ তৈরী হলো। read more এই মহাজাগতিক ঘটনা থেকে প্রত্যেকে মানুষের অস্তিত্ব স্থায়ী হবে?

শহীদদের গুরুত্ব যাকে আমরা বোঝার চেষ্টা করি তা থেকেই অসম্ভবতা আসে। কিয়ামতের নিন্দা একটি স্পষ্ট ব্যাপার, যার থেকেই আমরা প্রস্তুতি পেতে পারি।